প্রসেসরের সাথে থাকা মেমোরি কে ক্যাশ মেমরি বলে। প্রসেসর যখন কাজ করে তখন ডাটা এই মেমোরি তে সংরক্ষিত থাকে। তাই ক্যাশ মেমরি যত বেশি হবে, প্রসেসর তত দ্রুত কাজ করবে।
ক্যাশ মেমোরির কাজ কি?
==================================================
সাধারণত ক্যাশ মেমোরি আছে এসব কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় যেমন
Fig:-1 আমরা দেখছি যে cpu এরপর cache তারপর main memory। অর্থাৎ একজন পিসি ব্যবহারকারী যখন বারবার পিসিকে প্রথমবার একটি ফাইল খোজার কমান্ড দেয় তখন পিসি প্রথমে তার ক্যাশ মেমরিতে চেক করে সেখানে না পেলে পরে সে তার মেইন মেমোরি হতে তা বের করে ব্যবহারকারীর কাজে দেয় এবং এরই পাশাপাশি পিসি উক্ত ফাইলটি ক্যাশ মেমরিতে কপি করে রাখে । কিছুক্ষন পর পিসি অপারেটর কতৃক একই ফাইল বের করার কমান্ড আসলে সে আর মেইন মেমরিতে যাওয়ার আগেই ক্যাশ মেমরিতে উক্ত ফাইলটি পেয়ে যাবে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে, প্রথম কাজের চেয়ে পরের কাজটি তারাতারি হয়েছে। মূলত একেই ক্যাশ মেমোরি বলে। কিন্তু যদি কম্পিউটার কোন কারনে shut down বা restart দেয়া হয় তাহলে ক্যাশ মেমোরি হতে তার কপিকৃত ফাইলগুলো automatic মুছে যাবে।
ক্যাশ মেমরি প্রধানত ৩ রকম। L1, L2, L3. (L = LAYER)
========================================
L1 আকারে ছোট কিন্তু খুব দ্রুত কাজ করে।
L2 মাঝারি আকারের এবং মোটামুটি দ্রুত কাজ করে।
L3 খুব বড় আকারের কিন্তু দ্রুত কাজ করতে পারে না। ইদানীং L4 নামে নতুন একটি মেমোরি বের হয়েছে। ল্যাপটপে L3 মেমোরি ব্যাবহার হয়। প্রসেসররের প্যাকেট/বিবরনিতে ক্যাশ মেমরির নাম ও পরিমান দেয়া থাকে।
ক্যাশ মেমোরির সুবিধাস্মূহঃ-
================================================
• আমাদের সময় বাঁচিয়ে দিচ্ছে।
• কম্পিউটারকে দ্রুত কাজ করতে সাহায্য করছে।
• এটি অনেক কম জায়গা খরচ করে।
• বিভিন্ন লেয়ার রয়েছে (L1, L2, L3)।
• বিদ্যুৎও অনেক কম খরচ করে।
ক্যাশ মেমোরির অসুবিধাসমূহঃ-
=================================================
• মেইন মেমোরি হতে ক্যাশ মেমোরি অনেক বেশী দামী হয়ে থাকে।
• কম্পিউটারকে কোন কারনে shut down বা restart দেয়া হয় তাহলে ক্যাশ মেমোরি হতে তার কপিকৃত ফাইলগুলো automatic মুছে যাবে।
ক্যাশ মেমোরির কাজ কি?
==========================
সাধারণত ক্যাশ মেমোরি আছে এসব কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় যেমন
Fig:-1 আমরা দেখছি যে cpu এরপর cache তারপর main memory। অর্থাৎ একজন পিসি ব্যবহারকারী যখন বারবার পিসিকে প্রথমবার একটি ফাইল খোজার কমান্ড দেয় তখন পিসি প্রথমে তার ক্যাশ মেমরিতে চেক করে সেখানে না পেলে পরে সে তার মেইন মেমোরি হতে তা বের করে ব্যবহারকারীর কাজে দেয় এবং এরই পাশাপাশি পিসি উক্ত ফাইলটি ক্যাশ মেমরিতে কপি করে রাখে । কিছুক্ষন পর পিসি অপারেটর কতৃক একই ফাইল বের করার কমান্ড আসলে সে আর মেইন মেমরিতে যাওয়ার আগেই ক্যাশ মেমরিতে উক্ত ফাইলটি পেয়ে যাবে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে, প্রথম কাজের চেয়ে পরের কাজটি তারাতারি হয়েছে। মূলত একেই ক্যাশ মেমোরি বলে। কিন্তু যদি কম্পিউটার কোন কারনে shut down বা restart দেয়া হয় তাহলে ক্যাশ মেমোরি হতে তার কপিকৃত ফাইলগুলো automatic মুছে যাবে।
ক্যাশ মেমরি প্রধানত ৩ রকম। L1, L2, L3. (L = LAYER)
==========================
L1 আকারে ছোট কিন্তু খুব দ্রুত কাজ করে।
L2 মাঝারি আকারের এবং মোটামুটি দ্রুত কাজ করে।
L3 খুব বড় আকারের কিন্তু দ্রুত কাজ করতে পারে না। ইদানীং L4 নামে নতুন একটি মেমোরি বের হয়েছে। ল্যাপটপে L3 মেমোরি ব্যাবহার হয়। প্রসেসররের প্যাকেট/বিবরনিতে ক্যাশ মেমরির নাম ও পরিমান দেয়া থাকে।
ক্যাশ মেমোরির সুবিধাস্মূহঃ-
==========================
• আমাদের সময় বাঁচিয়ে দিচ্ছে।
• কম্পিউটারকে দ্রুত কাজ করতে সাহায্য করছে।
• এটি অনেক কম জায়গা খরচ করে।
• বিভিন্ন লেয়ার রয়েছে (L1, L2, L3)।
• বিদ্যুৎও অনেক কম খরচ করে।
ক্যাশ মেমোরির অসুবিধাসমূহঃ-
==========================
• মেইন মেমোরি হতে ক্যাশ মেমোরি অনেক বেশী দামী হয়ে থাকে।
• কম্পিউটারকে কোন কারনে shut down বা restart দেয়া হয় তাহলে ক্যাশ মেমোরি হতে তার কপিকৃত ফাইলগুলো automatic মুছে যাবে।
Comments
Post a Comment